১। অবিলম্বে তাজরীন ফ্যাশনে আগুনে পুড়ে নিহত-আহত ও নিখোঁজ শ্রমিকদের পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
২। তাজরীন ফ্যাশনের মালিক ও দায়ী কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৩। নিহত ও পঙ্গুত্ববরণকারী শ্রমিক পরিবারকে জনপ্রতি ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৪। আহতদের সুচিকিৎসা, ক্ষতিপূরণ ও চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
৫। ইপিজেড এলাকায় তাজরীন গার্মেন্ট চত্বরে নিহত শ্রমিকদের স্মৃতি রক্ষায় স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করে ২৪ নভেম্বরকে এ পর্যন্ত নিহত শ্রমিকদের স্মরণে “গার্মেন্টস শ্রমিক শহীদ দিবস” হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
৬। তাজরীন ফ্যাশনের সকল বেকার শ্রমিকদের অবিলম্বে চাকরীর ব্যবস্থা বিজিএমইএ-কে করতে হবে।
৭। তাজরীনসহ সকল কারখানার বকেয়া বেতন অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
৮। মাসের ১ তারিখে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন, ওভার টাইমের টাকা দিতে হবে।
৯। পাঁচ মন চালের সমান মূল্যের নিুতম মজুরী নির্ধারণ করতে হবে। শ্রমিকদের মজুরী ডলার মূল্যে নির্ধারণ করতে হবে। প্রতি বছর দ্রব্যমূল্যের সাথে মজুরী কাঠামোর সমন্বয় করতে হবে।
১০। গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য মালিক ও সরকারী উদ্যোগে স্বল্প খরচে বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।
১১। সাপ্তাহিক ছুটি, মেডিকেল ছুটি, বাৎসরিক ছুটি চালু করতে হবে।
১২। সন্ধ্যা ৭টার পর সকল গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ রাখতে হবে।
১৩। কারখানা চলাকালীন কোনো তলায়ই কলাপসিবল গেট বন্ধ রাখা যাবে না।
১৪। শক্তিশালী বিদ্যুৎ ব্যবস্থা, অগ্নিনির্বাপনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা, প্রশিক্ষণ ও প্রশস্ত সিঁড়ির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
১৫। অবিলম্বে কারখানার পরিবেশ উন্নত করতে হবে।
১৬। স্থায়ী নিয়োগপত্র দিতে হবে।
১৭। নারী শ্রমিকদের স্ব-বেতন ছয় মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি দিতে হবে।
১৮। সন্তান প্রতিপালনের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টারের ব্যবস্থা করতে হবে।
১৯। বাধ্যতামূলক ওভার টাইম বন্ধ করতে হবে। নারী শ্রমিকদের হোল নাইট কাজ বন্ধ করতে হবে।
২০। শ্রমিকদের ছা্টাঁই করা চলবে না। শ্রমিকদের সাথে অশালীন ও অসদাচরণ বন্ধ করতে হবে। দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে হবে।
২১। অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার দিতে হবে। শ্রমিকদের মিছিল-মিটিং-ধর্মঘট, রাজনীতি করা ও সংগঠিত হবার অধিকার দিতে হবে।
২২। শ্রমিক দমনকারী ইণ্ডাষ্ট্রিয়াল পুলিশ অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।
-
সাম্প্রতিক লেখা
সংগ্রহ
বিষয়
-
Join 6 other subscribers
Blogroll
Top Clicks
- None