গত ২৩ অক্টোবর রূপগঞ্জের ঘটনার প্রেক্ষিতে নয়া গণতান্ত্রিক গণমোর্চা, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল ও জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চের পক্ষ থেকে ২৫ অক্টোবর তারিখে একটি প্রেসবিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়, যা বুর্জোয়া মিডিয়া প্রকাশ করেনি। এরপর এই তিন-সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে ২৭ অক্টোবর ঢাকার মুক্তাঙ্গনে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় এবং সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়। জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল-এর সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালার সভাপতিত্বে উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন শিবলী কাইয়ুম ও রাতুল বারী। সমাবেশে বক্তারা বলেন, ডেভেলপার, বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্প, দলীয় ভূমি দস্যুতার পর সেনাবাহিনীও ভূমি দস্যুতার এক নজির স্থাপন করেছে। ’৭১-এর পাক হানাদারের মতই সেনাবাহিনী সাধারণ জনগণের উপর হত্যা-নির্যাতন চালাচ্ছে। বক্তারা অবিলম্বে রূপগঞ্জে আর্মি হাউজিং স্কিম বাতিল, সাধারণ গ্রামবাসীর উপর সেনাবাহিনী-র্যাব-পুলিশের গুলিবর্ষণে হত্যা-নির্যাতনের প্রকৃত দোষী সেনা-র্যাব-পুলিশের বিচার, গ্রামবাসীর উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিখোঁজ গ্রামবাসীদের প্রকৃত অবস্থা জানানো এবং ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীদেরকে সরকারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবী জানান। গত ৪ নভেম্বর তিন-সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত টিম রূপগঞ্জে সরেজমিনে অনুসন্ধানের জন্য সফর করে। তদন্ত টিমে অংশ নেন শিবলী কাইয়ুম, ফয়জুল হাকিম লালা, এহতেশাম, জাকির হোসেন ও সামিউল রিচি। তদন্তের পেক্ষিতে প্রাপ্ত তথ্যাদির ভিত্তিতে একটি তদন্ত রিপোর্ট ৯ নভেম্বর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের নিকট পেশ করা এবং পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষণার পরিকল্পনা রয়েছে। ৭ নভেম্বর, ’১০
-
সাম্প্রতিক লেখা
সংগ্রহ
বিষয়
-
Join 6 other subscribers
Blogroll
Top Clicks
- None